• 0 মন্তব্য 0 Shares 138 ভিউ সমূহ 0 Reviews
  • ব্যাংক খাত সংস্কারে শিগগির কমিশন গঠন
    ব্যাংক খাত সংস্কারে শিগগির কমিশন গঠন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে গভর্নরের বৈঠক আর্থিক খাত সংস্কারের ‘রূপকল্প’ সরকারের ১০০ দিনের মধ্যে প্রকাশের সিদ্ধান্ত।   ব্যাংক খাত সংস্কারের মাধ্যমে টেকসই করতে দ্রুত একটি ব্যাংকিং কমিশন গঠন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। একই সঙ্গে আর্থিক খাতের সার্বিক পরিস্থিতি এবং সংস্কার বিষয়ে একটি রূপকল্প তৈরি করে তা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ১০০ দিনের মধ্যে...
    0 মন্তব্য 0 Shares 1066 ভিউ সমূহ 0 Reviews
  • দুই ধাপ পদোন্নতি দিয়ে ৩১ এসপিকে ডিআইজি বানাল সরকার
    পরবর্তী পদায়ন না হওয়া পর্যন্ত তারা নিজ পদে থেকেই দায়িত্ব পালন করবেন।

    পুলিশের ৭৩ জন কর্মকর্তাকে একযোগে উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) পদে পদোন্নতি দিয়েছে সরকার; যাদের মধ্যে পুলিশ সুপার (এসপি) পদমর্যাদার ৩১ কর্মকর্তাকে সরাসরি দুই ধাপ পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে।

    সাধারণত এসপি থেকে অতিরিক্ত ডিআইজি হিসেবে পদোন্নতি দেওয়া হয়, পরের ধাপে ডিআইজি হিসেবে পদোন্নতি পান পুলিশ সদস্যরা।

    ক্ষমতার পালাবদলে পুলিশ ও প্রশাসনে পরিবর্তনের ডামাডোলের মধ্যে রোববার একসঙ্গে পদোন্নতির এসব আদেশ এল, যাদের মধ্যে পদোন্নতি পাওয়া ৬৩ জনকে সুপারনিউমারারি হিসেবে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের পৃথক দুই প্রজ্ঞাপনে এসব পদোন্নতি দেওয়া হয়।

    প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, পদোন্নতি পাওয়া কর্মকর্তারা নিয়ম অনুযায়ী জননিরাপত্তা বিভাগে যোগ দেবেন। পরবর্তী পদায়ন না হওয়া পর্যন্ত তারা নিজ পদে বহাল থেকে দায়িত্ব পালন করবেন।

    সরকার পতনের পর পুলিশের প্রায় সব পর্যায়ে রদবদল অব্যাহত রয়েছে। বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয় এসবির সাবেক প্রধান মনিরুল ইসলাম ও সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমানের মতো প্রভাবশালী পুলিশ কর্মকর্তাদের।
    #solpal #solpalnews #bangladeshpoliceheadquater #police #bangladesh
    দুই ধাপ পদোন্নতি দিয়ে ৩১ এসপিকে ডিআইজি বানাল সরকার পরবর্তী পদায়ন না হওয়া পর্যন্ত তারা নিজ পদে থেকেই দায়িত্ব পালন করবেন। পুলিশের ৭৩ জন কর্মকর্তাকে একযোগে উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) পদে পদোন্নতি দিয়েছে সরকার; যাদের মধ্যে পুলিশ সুপার (এসপি) পদমর্যাদার ৩১ কর্মকর্তাকে সরাসরি দুই ধাপ পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। সাধারণত এসপি থেকে অতিরিক্ত ডিআইজি হিসেবে পদোন্নতি দেওয়া হয়, পরের ধাপে ডিআইজি হিসেবে পদোন্নতি পান পুলিশ সদস্যরা। ক্ষমতার পালাবদলে পুলিশ ও প্রশাসনে পরিবর্তনের ডামাডোলের মধ্যে রোববার একসঙ্গে পদোন্নতির এসব আদেশ এল, যাদের মধ্যে পদোন্নতি পাওয়া ৬৩ জনকে সুপারনিউমারারি হিসেবে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের পৃথক দুই প্রজ্ঞাপনে এসব পদোন্নতি দেওয়া হয়। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, পদোন্নতি পাওয়া কর্মকর্তারা নিয়ম অনুযায়ী জননিরাপত্তা বিভাগে যোগ দেবেন। পরবর্তী পদায়ন না হওয়া পর্যন্ত তারা নিজ পদে বহাল থেকে দায়িত্ব পালন করবেন। সরকার পতনের পর পুলিশের প্রায় সব পর্যায়ে রদবদল অব্যাহত রয়েছে। বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয় এসবির সাবেক প্রধান মনিরুল ইসলাম ও সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমানের মতো প্রভাবশালী পুলিশ কর্মকর্তাদের। #solpal #solpalnews #bangladeshpoliceheadquater #police #bangladesh
    0 মন্তব্য 0 Shares 274 ভিউ সমূহ 0 Reviews
  • স্মার্টফোনের ‘এক্সটেন্ডেড র‍্যাম’ কি স্রেফ কথার কথা?
    এক্সটেন্ডেড র‍্যাম, দ্রুত গতিওয়ালা অস্থায়ী মেমরির অংশ নয়। এটি আসলে ধীরগতির ইন্টারনারল স্টোরেজের অংশ, যা র‌্যাম হিসাবে কাজ করার মতো করে তৈরি করা হয়েছে।

    অনেকেই হয়তো অ্যান্ড্রয়েড ফোনের সেটিংস বা ফিচার্স-এর তালিকায় ‘এক্সটেন্ডেড র‍্যাম’ বিষয়টি দেখেন। কোম্পানি ভেদে এর নাম ‘র‍্যাম প্লাস’, ‘ভার্চুয়াল র‍্যাম’, ‘মেমরি ফিউশন’ বা ‘এক্সপ্যান্ডেড র‍্যাম’ও হতে পারে।

    বিভিন্ন নির্মাতার দাবি, এ ফিচার ফোনে বাড়তি মেমরি ‘যোগ’ করে। বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে প্রযুক্তিবিষয়ক সাইট হাও-টু গিক। চলুন জেনে নেওয়া যাক এটি আসলে কীভাবে কাজ করে, বা আদৌ কিছু করে কী না!
    একটি অ্যাপ ডাউনলোড করলে সেটি ফোনের ইন্টারনাল স্টোরেজে যোগ হয়। তবে, অ্যাপ ওপেন করলে সেটি ‘টেম্পোরারি’ বা অস্থায়ী মেমরিতে চালাতে হয়। এর কারণ, ইন্টারনাল স্টোরেজ অ্যাপটি চালানোর জন্য যথেষ্ট দ্রুত কাজ করে না। এ অস্থায়ী মেমরিই হল ফোনের র‍্যাম। এটি সাধারণ স্টোরেজ থেকে অনেক দ্রুত কাজ করে। ফলে, ফোনে যত বেশি র‍্যাম থাকবে তত বেশি অ্যাপ কোনো বাধা ছাড়াই চালু রাখা যাবে।

    এক্সটেন্ডেড র‍্যাম, দ্রুত গতিওয়ালা অস্থায়ী মেমরির অংশ নয়। এটি আসলে ধীরগতির ইন্টারনারল স্টোরেজের অংশ, যা র‌্যাম হিসাবে কাজ করার মতো করে তৈরি করা হয়েছে। ফলে, কোম্পানিগুলো যখন একটি ফোনের র‍্যাম ‘৮+৫’ জিবি বলে বারজাত করে, তখন এ অরিতিক্ত ৫জিবি ফোনের ইন্টারনাল স্টোরেজ থেকে সরিয়ে রাখা হয়। ফোনের স্টোরেজ যদি ১২৮জিবি হলে ব্যবহার করা যায় ১২৩জিবি। বাকিটা এক্সটেন্ডেড মেমরি ফিচারের জন্য সংরক্ষিত থাকে।

    ফিচারটি বিভিন্ন অ্যান্ড্রয়েড ফোন ও ট্যাবলেটে ডিফল্টভাবেই চালু করা থাকে। তবে, এটি কতটা স্টোরেজ ব্যবহার করতে পারবে তা ফোনের সেটিংস থেকে বদলে নিতে পারবেন। বেশিরভাগ ফোনে ফিচারটি বন্ধ করারও সুযোগ আছে।
    স্মার্টফোনের ‘এক্সটেন্ডেড র‍্যাম’ কি স্রেফ কথার কথা? এক্সটেন্ডেড র‍্যাম, দ্রুত গতিওয়ালা অস্থায়ী মেমরির অংশ নয়। এটি আসলে ধীরগতির ইন্টারনারল স্টোরেজের অংশ, যা র‌্যাম হিসাবে কাজ করার মতো করে তৈরি করা হয়েছে। অনেকেই হয়তো অ্যান্ড্রয়েড ফোনের সেটিংস বা ফিচার্স-এর তালিকায় ‘এক্সটেন্ডেড র‍্যাম’ বিষয়টি দেখেন। কোম্পানি ভেদে এর নাম ‘র‍্যাম প্লাস’, ‘ভার্চুয়াল র‍্যাম’, ‘মেমরি ফিউশন’ বা ‘এক্সপ্যান্ডেড র‍্যাম’ও হতে পারে। বিভিন্ন নির্মাতার দাবি, এ ফিচার ফোনে বাড়তি মেমরি ‘যোগ’ করে। বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে প্রযুক্তিবিষয়ক সাইট হাও-টু গিক। চলুন জেনে নেওয়া যাক এটি আসলে কীভাবে কাজ করে, বা আদৌ কিছু করে কী না! একটি অ্যাপ ডাউনলোড করলে সেটি ফোনের ইন্টারনাল স্টোরেজে যোগ হয়। তবে, অ্যাপ ওপেন করলে সেটি ‘টেম্পোরারি’ বা অস্থায়ী মেমরিতে চালাতে হয়। এর কারণ, ইন্টারনাল স্টোরেজ অ্যাপটি চালানোর জন্য যথেষ্ট দ্রুত কাজ করে না। এ অস্থায়ী মেমরিই হল ফোনের র‍্যাম। এটি সাধারণ স্টোরেজ থেকে অনেক দ্রুত কাজ করে। ফলে, ফোনে যত বেশি র‍্যাম থাকবে তত বেশি অ্যাপ কোনো বাধা ছাড়াই চালু রাখা যাবে। এক্সটেন্ডেড র‍্যাম, দ্রুত গতিওয়ালা অস্থায়ী মেমরির অংশ নয়। এটি আসলে ধীরগতির ইন্টারনারল স্টোরেজের অংশ, যা র‌্যাম হিসাবে কাজ করার মতো করে তৈরি করা হয়েছে। ফলে, কোম্পানিগুলো যখন একটি ফোনের র‍্যাম ‘৮+৫’ জিবি বলে বারজাত করে, তখন এ অরিতিক্ত ৫জিবি ফোনের ইন্টারনাল স্টোরেজ থেকে সরিয়ে রাখা হয়। ফোনের স্টোরেজ যদি ১২৮জিবি হলে ব্যবহার করা যায় ১২৩জিবি। বাকিটা এক্সটেন্ডেড মেমরি ফিচারের জন্য সংরক্ষিত থাকে। ফিচারটি বিভিন্ন অ্যান্ড্রয়েড ফোন ও ট্যাবলেটে ডিফল্টভাবেই চালু করা থাকে। তবে, এটি কতটা স্টোরেজ ব্যবহার করতে পারবে তা ফোনের সেটিংস থেকে বদলে নিতে পারবেন। বেশিরভাগ ফোনে ফিচারটি বন্ধ করারও সুযোগ আছে।
    0 মন্তব্য 0 Shares 77 ভিউ সমূহ 0 Reviews
  • এবার রাস্তায় চলাচলের সময় একে অপরের সঙ্গে ‘কথা বলবে’ গাড়ি
    অডি, টয়োটা ও ফোক্সভাগেনসহ বেশ কয়েকটি গাড়ি নির্মাতা কোম্পানি দীর্ঘদিন ধরে নিজেদের বিভিন্ন গাড়িকে শহরের নানা অবকাঠামোর সঙ্গে যোগাযোগের উপায় নিয়ে কাজ করছে।
    সম্প্রতি নিরাপদ সড়কের পরিকল্পনা তৈরি করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যার আওতায় রাস্তায় চলাচলের সময় বিভিন্ন গাড়িকে দেখা যাবে একে অপরের সঙ্গে ‘কথা বলতে’।

    দেশব্যাপী নিরাপদ সড়কের পরিকল্পনা তৈরি করেছে ‘ইউএস ডিপার্টমেন্ট অফ ট্রান্সপোর্টেশন (ডিওটি)’। যেখানে উঠে এসেছে, বিভিন্ন গাড়ির একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগের মাধ্যমে পরিচালিত হওয়ার বিষয়টি।

    ডিওটি বলছে, বড় পরিসরে ‘ভেহিকল-টু-এভরিথিং (ভিটুএক্স)’ বা গাড়ি থেকে সবকিছুতে এ প্রযুক্তিতে স্থাপন করার বিষয়টি ‘রাস্তায় প্রাণহানির সংখ্যা শূন্যে নামিয়ে আনতে একটি পদ্ধতি অনুসরণ করার প্রতিশ্রুতিকে’ বাড়িয়ে তুলবে।
    দেশটির ‘ন্যাশনাল হাইওয়ে ট্রাফিক সেফটি অ্যাডমিনিস্ট্রেশন’-এর অনুমান, গত বছর মোটর গাড়ির দুর্ঘটনায় মারা গেছেন প্রায় ৪১ হাজার ব্যক্তি।

    ভিটুএক্স বিভিন্ন গাড়িকে একে অপরের সঙ্গে অর্থাৎ পাশে থাকা পথচারী, সাইকেল চালক, রাস্তায় অন্যান্য ব্যবহারকারী ও রাস্তার পাশের অবকাঠামোর সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে সক্ষম করে তোলে বলে প্রতিবেদন লিখেছে ব্রিটিশ দৈনিক ইন্ডিপেনডেন্ট।

    গাড়ির অবস্থান ও গতির পাশাপাশি রাস্তার অবস্থার মতো তথ্য শেয়ার করতেও সহায়তা করে ভিটুএক্স। এমনকি বৈরি পরিস্থিতিতে বিশেষ করে ঘন কুয়াশার মধ্যেও এমনটি করতে সক্ষম এটি।
    গোটা যুক্তরাষ্ট্রে এই কার্যক্রম চালুর জন্য মোবাইল, ইন-ভেহিকল ও রাস্তার পাশের অবকাঠামোর সঙ্গে এ প্রযুক্তিটির সমন্বয় করার প্রয়োজন হবে, যা মানুষের ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষিত রেখে সক্ষমতার সঙ্গে ও নিরাপদে যোগাযোগ করতে পারবে বলে যুক্তরাষ্ট্রের ‘ন্যাশনাল ভিটুএক্স ডিপ্লয়মেন্ট প্ল্যান’-এ উল্লেখ করেছে ডিওটি।

    সংস্থাটি বলেছে, দেশজুড়ে বিভিন্ন ছোট আকারের স্থাপনায় নানা নিরাপত্তা সুবিধা দিয়েছে ভিটুএক্স। নিরাপত্তা অধিকারকর্মীরা দাবি, এই প্রযুক্তিটি লাখ লাখ দুর্ঘটনা কমাতে পারে ও আঘাতের গতি কমিয়ে সংঘর্ষের প্রভাবকেও কমাতে পারে।
    এবার রাস্তায় চলাচলের সময় একে অপরের সঙ্গে ‘কথা বলবে’ গাড়ি অডি, টয়োটা ও ফোক্সভাগেনসহ বেশ কয়েকটি গাড়ি নির্মাতা কোম্পানি দীর্ঘদিন ধরে নিজেদের বিভিন্ন গাড়িকে শহরের নানা অবকাঠামোর সঙ্গে যোগাযোগের উপায় নিয়ে কাজ করছে। সম্প্রতি নিরাপদ সড়কের পরিকল্পনা তৈরি করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যার আওতায় রাস্তায় চলাচলের সময় বিভিন্ন গাড়িকে দেখা যাবে একে অপরের সঙ্গে ‘কথা বলতে’। দেশব্যাপী নিরাপদ সড়কের পরিকল্পনা তৈরি করেছে ‘ইউএস ডিপার্টমেন্ট অফ ট্রান্সপোর্টেশন (ডিওটি)’। যেখানে উঠে এসেছে, বিভিন্ন গাড়ির একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগের মাধ্যমে পরিচালিত হওয়ার বিষয়টি। ডিওটি বলছে, বড় পরিসরে ‘ভেহিকল-টু-এভরিথিং (ভিটুএক্স)’ বা গাড়ি থেকে সবকিছুতে এ প্রযুক্তিতে স্থাপন করার বিষয়টি ‘রাস্তায় প্রাণহানির সংখ্যা শূন্যে নামিয়ে আনতে একটি পদ্ধতি অনুসরণ করার প্রতিশ্রুতিকে’ বাড়িয়ে তুলবে। দেশটির ‘ন্যাশনাল হাইওয়ে ট্রাফিক সেফটি অ্যাডমিনিস্ট্রেশন’-এর অনুমান, গত বছর মোটর গাড়ির দুর্ঘটনায় মারা গেছেন প্রায় ৪১ হাজার ব্যক্তি। ভিটুএক্স বিভিন্ন গাড়িকে একে অপরের সঙ্গে অর্থাৎ পাশে থাকা পথচারী, সাইকেল চালক, রাস্তায় অন্যান্য ব্যবহারকারী ও রাস্তার পাশের অবকাঠামোর সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে সক্ষম করে তোলে বলে প্রতিবেদন লিখেছে ব্রিটিশ দৈনিক ইন্ডিপেনডেন্ট। গাড়ির অবস্থান ও গতির পাশাপাশি রাস্তার অবস্থার মতো তথ্য শেয়ার করতেও সহায়তা করে ভিটুএক্স। এমনকি বৈরি পরিস্থিতিতে বিশেষ করে ঘন কুয়াশার মধ্যেও এমনটি করতে সক্ষম এটি। গোটা যুক্তরাষ্ট্রে এই কার্যক্রম চালুর জন্য মোবাইল, ইন-ভেহিকল ও রাস্তার পাশের অবকাঠামোর সঙ্গে এ প্রযুক্তিটির সমন্বয় করার প্রয়োজন হবে, যা মানুষের ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষিত রেখে সক্ষমতার সঙ্গে ও নিরাপদে যোগাযোগ করতে পারবে বলে যুক্তরাষ্ট্রের ‘ন্যাশনাল ভিটুএক্স ডিপ্লয়মেন্ট প্ল্যান’-এ উল্লেখ করেছে ডিওটি। সংস্থাটি বলেছে, দেশজুড়ে বিভিন্ন ছোট আকারের স্থাপনায় নানা নিরাপত্তা সুবিধা দিয়েছে ভিটুএক্স। নিরাপত্তা অধিকারকর্মীরা দাবি, এই প্রযুক্তিটি লাখ লাখ দুর্ঘটনা কমাতে পারে ও আঘাতের গতি কমিয়ে সংঘর্ষের প্রভাবকেও কমাতে পারে।
    0 মন্তব্য 0 Shares 76 ভিউ সমূহ 0 Reviews
  • দিনের বেলাতেও ‘ছবি তুলবে’ যুক্তরাজ্যের প্রথম সামরিক স্যাটেলাইট
    স্যাটেলাইটটির লক্ষ্য, বিভিন্ন সামরিক অভিযানের পাশাপাশি প্রাকৃতিক দুর্যোগ, পরিবেশগত পর্যবেক্ষণ, তথ্যের উন্নয়ন ম্যাপিং এবং জলবায়ু পরিবর্তনের বিভিন্ন প্রভাব ট্র্যাক করা।
    সম্প্রতি মহাকাশে সফলভাবে উৎক্ষেপণ ঘটেছে যুক্তরাজ্যের প্রথম সামরিক স্যাটেলাইটের, যা দিনের বেলাতেও ভূপৃষ্ঠের ছবি ও ভিডিও ধারণে সক্ষম।

    এ ‘যুগান্তকারী’ স্যাটেলাইটের নাম ‘টাইকে’, যা যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ‘মড’-এর একটি প্রকল্পের অংশ। এর লক্ষ্য হল, বিভিন্ন সামরিক অভিযানের পাশাপাশি প্রাকৃতিক দুর্যোগ, পরিবেশগত পর্যবেক্ষণ, তথ্যের উন্নয়ন ম্যাপিং এবং জলবায়ু পরিবর্তনের বিভিন্ন প্রভাব ট্র্যাক করা।

    গেল শুক্রবার মার্কিন ধনকুবের ইলন মাস্ক মালিকানাধীন রকেট কোম্পানি স্পেসএক্স-এর ‘ফ্যালকন ৯’ রকেটের মাধ্যমে উৎক্ষেপণ ঘটে স্যাটেলাইটটির।
    মড বলেছে, এ উৎক্ষেপণ মহাকাশে যুক্তরাজ্যের স্যাটেলাইট বসানোর ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার প্রথম ধাপ, যা দেশটির ‘বুদ্ধিমত্তা, নজরদারি ও পরিদর্শন সক্ষমতা অর্থাৎ ‘আইএসআর’কে শক্তিশালী করে তুলবে, যার পূর্ণরূপ হল ‘ইন্টেলিজেন্স, সারভেইলেন্স অ্যান্ড রিকনিসেন্স।’

    যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা ও শিল্প মন্ত্রী মারিয়া ঈগল বলেছেন, “সরকারের বিভিন্ন বিস্তৃত কাজ সমর্থনের পাশাপাশি বিভিন্ন সামরিক অভিযান নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সরবরাহ করবে টাইকে।”

    “এ ছাড়া, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি খাতের বিভিন্ন উদ্ভাবন, এ খাতজুড়ে অগ্রগতি ও বিভিন্ন উচ্চদক্ষতার চাকরিতে সমর্থনের প্রতি যুক্তরাজ্যের প্রতিশ্রুতিরও প্রতীক এ স্যাটেলাইট।”
    টাইকে স্যাটেলাইট আকারে একটি ওয়াশিং মেশিনের সমান, যেটির নির্মাণ ও নকশা হয়েছে যুক্তরাজ্যেই। দুই কোটি ৮০ লাখ ডলারে এটি বানানোর চুক্তি পেয়েছিল যুক্তরাজ্যের স্থানীয় কোম্পানি ‘সারে স্যাটেলাইটস টেকনোলজি লিমিটেড (এসএসটিএল)’, যেখানে প্রথমবারের মতো স্যাটেলাইট নির্মাণের পুরো অর্থায়ন দিয়েছে দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়।
    দিনের বেলাতেও ‘ছবি তুলবে’ যুক্তরাজ্যের প্রথম সামরিক স্যাটেলাইট স্যাটেলাইটটির লক্ষ্য, বিভিন্ন সামরিক অভিযানের পাশাপাশি প্রাকৃতিক দুর্যোগ, পরিবেশগত পর্যবেক্ষণ, তথ্যের উন্নয়ন ম্যাপিং এবং জলবায়ু পরিবর্তনের বিভিন্ন প্রভাব ট্র্যাক করা। সম্প্রতি মহাকাশে সফলভাবে উৎক্ষেপণ ঘটেছে যুক্তরাজ্যের প্রথম সামরিক স্যাটেলাইটের, যা দিনের বেলাতেও ভূপৃষ্ঠের ছবি ও ভিডিও ধারণে সক্ষম। এ ‘যুগান্তকারী’ স্যাটেলাইটের নাম ‘টাইকে’, যা যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ‘মড’-এর একটি প্রকল্পের অংশ। এর লক্ষ্য হল, বিভিন্ন সামরিক অভিযানের পাশাপাশি প্রাকৃতিক দুর্যোগ, পরিবেশগত পর্যবেক্ষণ, তথ্যের উন্নয়ন ম্যাপিং এবং জলবায়ু পরিবর্তনের বিভিন্ন প্রভাব ট্র্যাক করা। গেল শুক্রবার মার্কিন ধনকুবের ইলন মাস্ক মালিকানাধীন রকেট কোম্পানি স্পেসএক্স-এর ‘ফ্যালকন ৯’ রকেটের মাধ্যমে উৎক্ষেপণ ঘটে স্যাটেলাইটটির। মড বলেছে, এ উৎক্ষেপণ মহাকাশে যুক্তরাজ্যের স্যাটেলাইট বসানোর ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার প্রথম ধাপ, যা দেশটির ‘বুদ্ধিমত্তা, নজরদারি ও পরিদর্শন সক্ষমতা অর্থাৎ ‘আইএসআর’কে শক্তিশালী করে তুলবে, যার পূর্ণরূপ হল ‘ইন্টেলিজেন্স, সারভেইলেন্স অ্যান্ড রিকনিসেন্স।’ যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা ও শিল্প মন্ত্রী মারিয়া ঈগল বলেছেন, “সরকারের বিভিন্ন বিস্তৃত কাজ সমর্থনের পাশাপাশি বিভিন্ন সামরিক অভিযান নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সরবরাহ করবে টাইকে।” “এ ছাড়া, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি খাতের বিভিন্ন উদ্ভাবন, এ খাতজুড়ে অগ্রগতি ও বিভিন্ন উচ্চদক্ষতার চাকরিতে সমর্থনের প্রতি যুক্তরাজ্যের প্রতিশ্রুতিরও প্রতীক এ স্যাটেলাইট।” টাইকে স্যাটেলাইট আকারে একটি ওয়াশিং মেশিনের সমান, যেটির নির্মাণ ও নকশা হয়েছে যুক্তরাজ্যেই। দুই কোটি ৮০ লাখ ডলারে এটি বানানোর চুক্তি পেয়েছিল যুক্তরাজ্যের স্থানীয় কোম্পানি ‘সারে স্যাটেলাইটস টেকনোলজি লিমিটেড (এসএসটিএল)’, যেখানে প্রথমবারের মতো স্যাটেলাইট নির্মাণের পুরো অর্থায়ন দিয়েছে দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়।
    0 মন্তব্য 0 Shares 81 ভিউ সমূহ 0 Reviews
  • ১০ জন নিয়ে প্রথমবার জার্মান কাপের চ্যাম্পিয়ন লেভারকুসেন
    স্টুটগার্টের বিপক্ষে ১০ জন নিয়ে খেলে প্রথমবার জার্মান কাপের চ্যাম্পিয়ন হয়েছে বায়ার লেভারকুসেন। ৩৭ মিনিটে মার্টিন তেরিয়েরকে হারিয়ে ১০ জনের দলে পরিণত হয় তারা। একজন কম খেলেও শেষ পর্যন্ত ২-২ সমতায় ম্যাচ ধরে রেখেছিল জাবি অ্যালোনসোর শিষ্যরা। অবশেষে পেনাল্টিতে ৪-৩ ব্যবধানে জয় পায় লেভারকুসেন।

    গতকাল শনিবার বে অ্যারেনাতে ১১ মিনিটে ভিক্টর বনিফেসের গোলে লিড নেয় লেভারকুসেন। কিন্ত ৪ মিনিট পর এনজো মিলোতের গোলে সমতায় (১-১) ফেরে স্টুটগার্ট।
    ৩৭ মিনিটে বাজেভাবে ট্যাকল দিতে গিয়ে মারাত্মক ফাউল করেন লেভারকুসেনের মার্টিন তেরিয়ের। এতে তাকে লালকার্ড দেখান রেফারি। ফলে ১০ জনের দলে পরিণত হয় অ্যালোনসোর দল।

    ৬৩ মিনিটে দেনিজ আনদাভের গোলে এগিয়ে যায় স্টুটগার্ট। একজন কম নিয়ে খেলে এই গোল শোধ করতে বুক মাটিতে লেগে যায় লেভারকুসেনের।
    অবশ্য শেষ মুহূর্তে গোল করার পরীক্ষিত অভ্যাস রয়েছে লেভারকুসেনের। গতকালও নতুন করে তারই প্রমাণ দিলো তারা। অবশেষে ম্যাচ শেষ হওয়ার মাত্র ২ মিনিট আগে গোল করেন লেভারকুসেনের প্যাটট্রিক সকিক। এতে ম্যাচের ফলাফল দাঁড়ায় ২-২ সমতা। যে কারণে খেলা গড়ায় টাইব্রেকারে।

    বায়ার্ন মিউনিখ থেকে ধার করে আনা স্টুটগার্টের দুই ফুটবলার ফ্রান্স ক্রায়েটজিগ ও সিলাস ভুমা পেনাল্টি শুট মিস করেন। অন্যদিকে সবগুলো স্পটকিকে সফল হন লেভারকুসেনের ফুটবলাররা। অবশেষে জয় নিশ্চিত হয় গেল মৌসুমে অপরাজিত থেকে বুন্দেসলিগার শিরোপা জেতা লেভারকুসেনের।
    #solpal #newssport #sportzone #emsadi
    ১০ জন নিয়ে প্রথমবার জার্মান কাপের চ্যাম্পিয়ন লেভারকুসেন স্টুটগার্টের বিপক্ষে ১০ জন নিয়ে খেলে প্রথমবার জার্মান কাপের চ্যাম্পিয়ন হয়েছে বায়ার লেভারকুসেন। ৩৭ মিনিটে মার্টিন তেরিয়েরকে হারিয়ে ১০ জনের দলে পরিণত হয় তারা। একজন কম খেলেও শেষ পর্যন্ত ২-২ সমতায় ম্যাচ ধরে রেখেছিল জাবি অ্যালোনসোর শিষ্যরা। অবশেষে পেনাল্টিতে ৪-৩ ব্যবধানে জয় পায় লেভারকুসেন। গতকাল শনিবার বে অ্যারেনাতে ১১ মিনিটে ভিক্টর বনিফেসের গোলে লিড নেয় লেভারকুসেন। কিন্ত ৪ মিনিট পর এনজো মিলোতের গোলে সমতায় (১-১) ফেরে স্টুটগার্ট। ৩৭ মিনিটে বাজেভাবে ট্যাকল দিতে গিয়ে মারাত্মক ফাউল করেন লেভারকুসেনের মার্টিন তেরিয়ের। এতে তাকে লালকার্ড দেখান রেফারি। ফলে ১০ জনের দলে পরিণত হয় অ্যালোনসোর দল। ৬৩ মিনিটে দেনিজ আনদাভের গোলে এগিয়ে যায় স্টুটগার্ট। একজন কম নিয়ে খেলে এই গোল শোধ করতে বুক মাটিতে লেগে যায় লেভারকুসেনের। অবশ্য শেষ মুহূর্তে গোল করার পরীক্ষিত অভ্যাস রয়েছে লেভারকুসেনের। গতকালও নতুন করে তারই প্রমাণ দিলো তারা। অবশেষে ম্যাচ শেষ হওয়ার মাত্র ২ মিনিট আগে গোল করেন লেভারকুসেনের প্যাটট্রিক সকিক। এতে ম্যাচের ফলাফল দাঁড়ায় ২-২ সমতা। যে কারণে খেলা গড়ায় টাইব্রেকারে। বায়ার্ন মিউনিখ থেকে ধার করে আনা স্টুটগার্টের দুই ফুটবলার ফ্রান্স ক্রায়েটজিগ ও সিলাস ভুমা পেনাল্টি শুট মিস করেন। অন্যদিকে সবগুলো স্পটকিকে সফল হন লেভারকুসেনের ফুটবলাররা। অবশেষে জয় নিশ্চিত হয় গেল মৌসুমে অপরাজিত থেকে বুন্দেসলিগার শিরোপা জেতা লেভারকুসেনের। #solpal #newssport #sportzone #emsadi
    0 মন্তব্য 0 Shares 404 ভিউ সমূহ 0 Reviews
  • "Success is a journey, not a destination."
    "Success is a journey, not a destination."
    Love
    1
    0 মন্তব্য 0 Shares 103 ভিউ সমূহ 0 Reviews
  • Bhola Bangladesh / Beautiful Bangladesh

    Bhola Bangladesh / Beautiful Bangladesh
    0 মন্তব্য 0 Shares 126 ভিউ সমূহ 0 Reviews
  • Bhola City Night View
    Bhola City Night View
    0 মন্তব্য 0 Shares 73 ভিউ সমূহ 0 Reviews