মিরপুরের দুই হত্যা মামলায় আসামি শেখ হাসিনা
গত ৪ অগাস্ট মিরপুর গোল চত্বরের কাছে গুলিতে নিহত আব্দুল্লাহ কবির ও লিটন হাসান লালু।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ঢাকার মিরপুরে গুলিতে দুইজন নিহতের ঘটনায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরো দুটি হত্যা মামলা হয়েছে।
এর মধ্যে একটি মামলা করেছেন গত ৪ অগাস্ট মিরপুর গোল চত্বরের কাছে গুলিতে নিহত আব্দুল্লাহ কবিরের স্ত্রী আফসানা আক্তার ওরফে আফসানা ইসলাম। এ মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ৬২ জনকে আসামি করা হয়েছে।
অন্য মামলাটি করেছেন একই দিনে নিহত লিটন হাসান লালুর ভাই মিলন। এ মামলায় শেখ হাসিনাসহ ১৪৮ জনকে আসামি করা হয়েছে।
উভয় মামলায় আসামির তালিকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তা ও আওয়ামী লীগের বহু নেতাকর্মীর নাম রয়েছে।
সোমবার ঢাকার হাকিম আদালতে মামলা দুটি দায়ের করা হয়। আলাদাভাবে বাদীদের জবানবন্দি শুনে মহানগর হাকিম মেহেদী হাসান মিরপুর থানার ওসিকে অভিযোগ দুটি নিয়মিত মামলা হিসেবে এফআইএর ভুক্ত করে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে আদালতকে অবহিত করার নির্দেশ দেন।
আব্দুল্লাহ কবির হত্যা মামলায় শেখ হাসিনা ছাড়াও সাবেক সেতুমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মো. আসাদুজ্জামান খান কামাল, যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল, সাবেক সংসদ সদস্য কামাল মজুমদার, সাবেক সদস্য সদস্য ইলিয়াস মোল্লা, পুলিশের সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, ডিএমপির সাবেক যুগ্ম কমিশনার বিপ্লব কুমার সরকার, অতিরিক্ত আইজিপি ও সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান, ডিএমপি কাফরুল থানার ওসি মো. শামিম, এডিসি ইমতিয়াজ, ডিসি জসিম উদ্দিনের নাম রয়েছে আসামির তালিকায়।
মামলার আরজিতে বলা হয়, গত ৪ অগাস্ট দুপুরে মিরপুর ১০ গোল চত্বর আইডিয়াল স্কুলের সামনে ছাত্র জনতার বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অংশ নেওযা ছাত্র জনতাকে সহযোগিতা করার পাশাপাশি আহতদের চিকিৎসার জন্য স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে কাজ করছিলেন আব্দুল্লাহ কবির। সেখানে পুলিশ, র্যাব, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ নির্বিচারে গুলি চালায়। তখন গুলিবদ্ধ এক ছাত্রকে সাহায্য করতে গিয়ে নিজেই গুলিবিদ্ধ হন আব্দুল্লাহ কবির।
#solpal #solpalnews #newsbox #emsadi
গত ৪ অগাস্ট মিরপুর গোল চত্বরের কাছে গুলিতে নিহত আব্দুল্লাহ কবির ও লিটন হাসান লালু।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ঢাকার মিরপুরে গুলিতে দুইজন নিহতের ঘটনায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরো দুটি হত্যা মামলা হয়েছে।
এর মধ্যে একটি মামলা করেছেন গত ৪ অগাস্ট মিরপুর গোল চত্বরের কাছে গুলিতে নিহত আব্দুল্লাহ কবিরের স্ত্রী আফসানা আক্তার ওরফে আফসানা ইসলাম। এ মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ৬২ জনকে আসামি করা হয়েছে।
অন্য মামলাটি করেছেন একই দিনে নিহত লিটন হাসান লালুর ভাই মিলন। এ মামলায় শেখ হাসিনাসহ ১৪৮ জনকে আসামি করা হয়েছে।
উভয় মামলায় আসামির তালিকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তা ও আওয়ামী লীগের বহু নেতাকর্মীর নাম রয়েছে।
সোমবার ঢাকার হাকিম আদালতে মামলা দুটি দায়ের করা হয়। আলাদাভাবে বাদীদের জবানবন্দি শুনে মহানগর হাকিম মেহেদী হাসান মিরপুর থানার ওসিকে অভিযোগ দুটি নিয়মিত মামলা হিসেবে এফআইএর ভুক্ত করে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে আদালতকে অবহিত করার নির্দেশ দেন।
আব্দুল্লাহ কবির হত্যা মামলায় শেখ হাসিনা ছাড়াও সাবেক সেতুমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মো. আসাদুজ্জামান খান কামাল, যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল, সাবেক সংসদ সদস্য কামাল মজুমদার, সাবেক সদস্য সদস্য ইলিয়াস মোল্লা, পুলিশের সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, ডিএমপির সাবেক যুগ্ম কমিশনার বিপ্লব কুমার সরকার, অতিরিক্ত আইজিপি ও সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান, ডিএমপি কাফরুল থানার ওসি মো. শামিম, এডিসি ইমতিয়াজ, ডিসি জসিম উদ্দিনের নাম রয়েছে আসামির তালিকায়।
মামলার আরজিতে বলা হয়, গত ৪ অগাস্ট দুপুরে মিরপুর ১০ গোল চত্বর আইডিয়াল স্কুলের সামনে ছাত্র জনতার বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অংশ নেওযা ছাত্র জনতাকে সহযোগিতা করার পাশাপাশি আহতদের চিকিৎসার জন্য স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে কাজ করছিলেন আব্দুল্লাহ কবির। সেখানে পুলিশ, র্যাব, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ নির্বিচারে গুলি চালায়। তখন গুলিবদ্ধ এক ছাত্রকে সাহায্য করতে গিয়ে নিজেই গুলিবিদ্ধ হন আব্দুল্লাহ কবির।
#solpal #solpalnews #newsbox #emsadi
মিরপুরের দুই হত্যা মামলায় আসামি শেখ হাসিনা
গত ৪ অগাস্ট মিরপুর গোল চত্বরের কাছে গুলিতে নিহত আব্দুল্লাহ কবির ও লিটন হাসান লালু।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ঢাকার মিরপুরে গুলিতে দুইজন নিহতের ঘটনায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরো দুটি হত্যা মামলা হয়েছে।
এর মধ্যে একটি মামলা করেছেন গত ৪ অগাস্ট মিরপুর গোল চত্বরের কাছে গুলিতে নিহত আব্দুল্লাহ কবিরের স্ত্রী আফসানা আক্তার ওরফে আফসানা ইসলাম। এ মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ৬২ জনকে আসামি করা হয়েছে।
অন্য মামলাটি করেছেন একই দিনে নিহত লিটন হাসান লালুর ভাই মিলন। এ মামলায় শেখ হাসিনাসহ ১৪৮ জনকে আসামি করা হয়েছে।
উভয় মামলায় আসামির তালিকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তা ও আওয়ামী লীগের বহু নেতাকর্মীর নাম রয়েছে।
সোমবার ঢাকার হাকিম আদালতে মামলা দুটি দায়ের করা হয়। আলাদাভাবে বাদীদের জবানবন্দি শুনে মহানগর হাকিম মেহেদী হাসান মিরপুর থানার ওসিকে অভিযোগ দুটি নিয়মিত মামলা হিসেবে এফআইএর ভুক্ত করে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে আদালতকে অবহিত করার নির্দেশ দেন।
আব্দুল্লাহ কবির হত্যা মামলায় শেখ হাসিনা ছাড়াও সাবেক সেতুমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মো. আসাদুজ্জামান খান কামাল, যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল, সাবেক সংসদ সদস্য কামাল মজুমদার, সাবেক সদস্য সদস্য ইলিয়াস মোল্লা, পুলিশের সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, ডিএমপির সাবেক যুগ্ম কমিশনার বিপ্লব কুমার সরকার, অতিরিক্ত আইজিপি ও সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান, ডিএমপি কাফরুল থানার ওসি মো. শামিম, এডিসি ইমতিয়াজ, ডিসি জসিম উদ্দিনের নাম রয়েছে আসামির তালিকায়।
মামলার আরজিতে বলা হয়, গত ৪ অগাস্ট দুপুরে মিরপুর ১০ গোল চত্বর আইডিয়াল স্কুলের সামনে ছাত্র জনতার বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অংশ নেওযা ছাত্র জনতাকে সহযোগিতা করার পাশাপাশি আহতদের চিকিৎসার জন্য স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে কাজ করছিলেন আব্দুল্লাহ কবির। সেখানে পুলিশ, র্যাব, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ নির্বিচারে গুলি চালায়। তখন গুলিবদ্ধ এক ছাত্রকে সাহায্য করতে গিয়ে নিজেই গুলিবিদ্ধ হন আব্দুল্লাহ কবির।
#solpal #solpalnews #newsbox #emsadi