ভোলান্টিয়ারদের প্রতি দিক নির্দেশনাঃ

১/ যদি বোট নিয়ে আসতে চান, অবশ্যই স্পিড বোট আনবেন। ৩০ ফিট বা ৪০ ফিটের বড় বোট আনবেন না। বড় বোট পানিতে ক্রেন দিয়েও নামানো যাচ্ছেনা এবং কোনোভাবে গেলেও সব জায়গায় এই বোট ঢুকতে পারছেনা।

২/ স্পিডবোটে প্রচুর পরিমাণে জ্বালানি প্রয়োজন। তাই, সাথে করে ২৫ লিটার এর ব্যারেলে অকটেন নিয়ে যাবেন। প্রতি ২৫ লিটারের জন্য ১ লিটার করে মোবিল নিয়ে যাবেন।

মনে রাখবেন, খাবার কিনতে পাওয়া যাবে। কিন্তু অকটেন কিনতে পাওয়া যাবেনা। তাই ট্রাকে করে বেশি করে অকটেন ও মোবিল নিয়ে যান।

৩/ ওখানে মোবাইল নেটওয়ার্ক অলমোস্ট ডেড। গ্রামীণ/বাংলালিংক সিম নিয়ে যাবেন। মাল্টিপল নাম্বার নিয়ে যেতে পারলে খুব ই ভাল।

৪/ সাঁতারে খুব ই দক্ষ এমন মানুষ ছাড়া কাউকে স্পিডবোটে পাঠাবেন না। ৬-৮ সিটার স্পিডবোটে ১জন চালক, ২ জন সাঁতারু ছাড়া বাকিরা সবাই ফিল্ডে অবস্থান করবেন। পানিতে নামবেন না।

৫/ স্পিডবোট একবার নেমে গেলে উঠানো যাবেনা, তাই চাইলেও সন্ধ্যার দিকে ফিরে আসতে পারবেন না। তাই রাতে ঘুমানোর প্রস্তুতি নিয়ে যান। প্রস্তুতি মানে বালিশ কম্বল না। একটা রেইনকোট।

৬/ যথেষ্ট পরিমাণে পাওয়ার ব্যাংক নিয়ে যান।

৭/ মনে রাখবেন, একদিন টানা কাজ করলেই আপনার ভোলান্টিয়াররা টায়ার্ড হয়ে যাবে। রিসোর্স ফুরিয়ে যাবে। স্পিডবোট কিন্তু পানিতেই থাকবে। তাই, চট্টগ্রাম থেকে নতুন ভোলান্টিয়ার যেন অকটেন এবং খাবার নিয়ে আসার জন্য রেডি থাকে, সেই প্রস্তুতি নিয়ে রাখবেন।

যদি এটা করার সামর্থ্য না থাকে, প্লিজ ভোলান্টিয়ারিং করতে যাবেন না। আই রিপিট, যাবেন না। মারা খাবেন।

৮/ যখন ই সুযোগ পাবেন, পরিবারের কাছে খবর পাঠাবেন যে আপনি ঠিক আছেন।

৯/ নিজের জীবনের রিস্ক নিবেন না। একজন মানুষকে বাঁচাতে গিয়ে আরেকজন মরলে দুইজন ই মরবে।

১০/ শেষে বলতে চাই, ভোলান্টিয়ারদের এত এত কষ্ট, আত্মত্যাগ মন ভরে যাওয়ার মতন। আল্লাহ তাদেরকে উত্তম প্রতিদান দান করুক।
ভোলান্টিয়ারদের প্রতি দিক নির্দেশনাঃ ১/ যদি বোট নিয়ে আসতে চান, অবশ্যই স্পিড বোট আনবেন। ৩০ ফিট বা ৪০ ফিটের বড় বোট আনবেন না। বড় বোট পানিতে ক্রেন দিয়েও নামানো যাচ্ছেনা এবং কোনোভাবে গেলেও সব জায়গায় এই বোট ঢুকতে পারছেনা। ২/ স্পিডবোটে প্রচুর পরিমাণে জ্বালানি প্রয়োজন। তাই, সাথে করে ২৫ লিটার এর ব্যারেলে অকটেন নিয়ে যাবেন। প্রতি ২৫ লিটারের জন্য ১ লিটার করে মোবিল নিয়ে যাবেন। মনে রাখবেন, খাবার কিনতে পাওয়া যাবে। কিন্তু অকটেন কিনতে পাওয়া যাবেনা। তাই ট্রাকে করে বেশি করে অকটেন ও মোবিল নিয়ে যান। ৩/ ওখানে মোবাইল নেটওয়ার্ক অলমোস্ট ডেড। গ্রামীণ/বাংলালিংক সিম নিয়ে যাবেন। মাল্টিপল নাম্বার নিয়ে যেতে পারলে খুব ই ভাল। ৪/ সাঁতারে খুব ই দক্ষ এমন মানুষ ছাড়া কাউকে স্পিডবোটে পাঠাবেন না। ৬-৮ সিটার স্পিডবোটে ১জন চালক, ২ জন সাঁতারু ছাড়া বাকিরা সবাই ফিল্ডে অবস্থান করবেন। পানিতে নামবেন না। ৫/ স্পিডবোট একবার নেমে গেলে উঠানো যাবেনা, তাই চাইলেও সন্ধ্যার দিকে ফিরে আসতে পারবেন না। তাই রাতে ঘুমানোর প্রস্তুতি নিয়ে যান। প্রস্তুতি মানে বালিশ কম্বল না। একটা রেইনকোট। ৬/ যথেষ্ট পরিমাণে পাওয়ার ব্যাংক নিয়ে যান। ৭/ মনে রাখবেন, একদিন টানা কাজ করলেই আপনার ভোলান্টিয়াররা টায়ার্ড হয়ে যাবে। রিসোর্স ফুরিয়ে যাবে। স্পিডবোট কিন্তু পানিতেই থাকবে। তাই, চট্টগ্রাম থেকে নতুন ভোলান্টিয়ার যেন অকটেন এবং খাবার নিয়ে আসার জন্য রেডি থাকে, সেই প্রস্তুতি নিয়ে রাখবেন। যদি এটা করার সামর্থ্য না থাকে, প্লিজ ভোলান্টিয়ারিং করতে যাবেন না। আই রিপিট, যাবেন না। মারা খাবেন। ৮/ যখন ই সুযোগ পাবেন, পরিবারের কাছে খবর পাঠাবেন যে আপনি ঠিক আছেন। ৯/ নিজের জীবনের রিস্ক নিবেন না। একজন মানুষকে বাঁচাতে গিয়ে আরেকজন মরলে দুইজন ই মরবে। ১০/ শেষে বলতে চাই, ভোলান্টিয়ারদের এত এত কষ্ট, আত্মত্যাগ মন ভরে যাওয়ার মতন। আল্লাহ তাদেরকে উত্তম প্রতিদান দান করুক।
0 Comentários 0 Compartilhamentos 73 Visualizações 0 Anterior