যুদ্ধ চায় না ইসরায়েল-হিজবুল্লাহ, তবে প্রস্তুত উভয়েই
গোটা মধ্যপ্রাচ্য জুড়েই দুইদেশের মধ্যে উত্তেজনা আরেকবার সর্বাত্মক যুদ্ধে রূপ নিতে পারে বলে আশঙ্কা আছে।
ইসরায়েল ও হিজবুল্লাহর সংঘাত বাড়ছে। যে কোনও সময় শুরু হতে পারে সর্বাত্মক যুদ্ধ। দুই পক্ষই যুদ্ধ চায় না বলে আসলেও তারা যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হয়েই আছে।

ইসরায়েলের সেনাবাহিনী বলেছে, প্রায় ১০০ জঙ্গিবিমান রোববার সকালে দক্ষিণ লেবাননের হিজবুল্লাহর নিশানায় হামলা চালিয়েছে। পরে হিজবুল্লাহ উত্তর ইসরায়েলে রকেট ও ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে।

১০০ টি জঙ্গিবিমান হামলা হওয়ার বিষয়টি সঠিক হলে সেটি হবে লেবাননে ২০০৬ সালের ইসরায়েল-হিজবুল্লাহ সর্বাত্মক যুদ্ধের পর সবচেয়ে বড় ইসরায়েলি হামলা।
ইসরায়েলের হামলা হয়েছে স্থানীয় সময় বিকাল সাড়ে চারটার দিকে। আর হিজবুল্লাহ স্থানীয় সময় বিকাল ৫ টায় বড় ধরনের হামলা পরিকল্পনা করেছে বলে জানিয়েছে ইসরায়েল।

নিউ ইয়র্ক টাইমস এর খবরে ইসরায়েলের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক গোয়েন্দা কর্মকর্তার বরাত দিয়ে বলা হয়েছে হিজবুল্লাহর হামলা পরিকল্পনার মধ্যে রয়েছে তেল আবিবে রকেট হামলা।

অবশেষে হিজবুল্লাহ জানায়, তারা ৩০০ রকেট এবং ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলে সামরিক স্থাপনায় ছুড়েছে।

গোটা অঞ্চল জুড়েই দুইদেশের মধ্যে উত্তেজনা আরেকবার সর্বাত্মক যুদ্ধে রূপ নিতে পারে বলে আশঙ্কা আছে। এক বিবৃতিতে হিজবুল্লাহ বলেছে, গত ৩০ জুলাইয়ে হিজবুল্লাহ কমান্ডার ফুয়াদ শোকর হত্যার বদলা নিতে তারা প্রথম দফায় ইসরায়েলে বিপুলসংখ্যক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে।

ফুয়াদ শুকর হত্যাকাণ্ডের পর ইরানে হামাস নেতা ইসমাইল হানিয়া হত্যাতেও ইসরায়েলের হাত আছে বলে ব্যাপকভাবে ধারণা করা হয়। একারণে ইসরায়েল হিজবুল্লাহর পাশাপাশি ইরানের কাছ থেকেও প্রতিশোধ হামলার মুখে আছে।

তবে হিজবুল্লাহ ইসরায়েলে যে রকেট এবং ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে তা তাদের প্রথম গুরুতর পাল্টা জবাব বলেই ধারণা করা হচ্ছে।
#solpal #solpalnews #newsbox
যুদ্ধ চায় না ইসরায়েল-হিজবুল্লাহ, তবে প্রস্তুত উভয়েই গোটা মধ্যপ্রাচ্য জুড়েই দুইদেশের মধ্যে উত্তেজনা আরেকবার সর্বাত্মক যুদ্ধে রূপ নিতে পারে বলে আশঙ্কা আছে। ইসরায়েল ও হিজবুল্লাহর সংঘাত বাড়ছে। যে কোনও সময় শুরু হতে পারে সর্বাত্মক যুদ্ধ। দুই পক্ষই যুদ্ধ চায় না বলে আসলেও তারা যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হয়েই আছে। ইসরায়েলের সেনাবাহিনী বলেছে, প্রায় ১০০ জঙ্গিবিমান রোববার সকালে দক্ষিণ লেবাননের হিজবুল্লাহর নিশানায় হামলা চালিয়েছে। পরে হিজবুল্লাহ উত্তর ইসরায়েলে রকেট ও ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে। ১০০ টি জঙ্গিবিমান হামলা হওয়ার বিষয়টি সঠিক হলে সেটি হবে লেবাননে ২০০৬ সালের ইসরায়েল-হিজবুল্লাহ সর্বাত্মক যুদ্ধের পর সবচেয়ে বড় ইসরায়েলি হামলা। ইসরায়েলের হামলা হয়েছে স্থানীয় সময় বিকাল সাড়ে চারটার দিকে। আর হিজবুল্লাহ স্থানীয় সময় বিকাল ৫ টায় বড় ধরনের হামলা পরিকল্পনা করেছে বলে জানিয়েছে ইসরায়েল। নিউ ইয়র্ক টাইমস এর খবরে ইসরায়েলের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক গোয়েন্দা কর্মকর্তার বরাত দিয়ে বলা হয়েছে হিজবুল্লাহর হামলা পরিকল্পনার মধ্যে রয়েছে তেল আবিবে রকেট হামলা। অবশেষে হিজবুল্লাহ জানায়, তারা ৩০০ রকেট এবং ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলে সামরিক স্থাপনায় ছুড়েছে। গোটা অঞ্চল জুড়েই দুইদেশের মধ্যে উত্তেজনা আরেকবার সর্বাত্মক যুদ্ধে রূপ নিতে পারে বলে আশঙ্কা আছে। এক বিবৃতিতে হিজবুল্লাহ বলেছে, গত ৩০ জুলাইয়ে হিজবুল্লাহ কমান্ডার ফুয়াদ শোকর হত্যার বদলা নিতে তারা প্রথম দফায় ইসরায়েলে বিপুলসংখ্যক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে। ফুয়াদ শুকর হত্যাকাণ্ডের পর ইরানে হামাস নেতা ইসমাইল হানিয়া হত্যাতেও ইসরায়েলের হাত আছে বলে ব্যাপকভাবে ধারণা করা হয়। একারণে ইসরায়েল হিজবুল্লাহর পাশাপাশি ইরানের কাছ থেকেও প্রতিশোধ হামলার মুখে আছে। তবে হিজবুল্লাহ ইসরায়েলে যে রকেট এবং ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে তা তাদের প্রথম গুরুতর পাল্টা জবাব বলেই ধারণা করা হচ্ছে। #solpal #solpalnews #newsbox
Like
Love
2
0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 249 Views 0 Προεπισκόπηση