প্যারাগ্লাইডারে রাশিয়ার দুই পাইলটের উত্তর মেরু অভিযান
ঢাকা: রাশিয়ার পাইলট ফিওদর কোনিউকভ এবং ইগোর পতাপকিন সম্প্রতি একটি দুই আসন বিশিষ্ট মোটর চালিত প্যারাগ্লাইডারে বিশ্বে প্রথমবারের মতো সফলভাবে উত্তর মেরু অভিযান সম্পন্ন করেছেন। ফ্রাঞ্জ জোসেফ ল্যান্ড থেকে উড্ডয়ন করে তারা উত্তর মেরুতে পৌঁছান।
রোববার (২৭ জুলাই) রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় পারমাণবিক শক্তি করপোরেশন রসাটমের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, রসাটমের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান এটমফ্লোটের আইসব্রেকার বিজয়ের পঞ্চাশ বছর-এ করে পাইলট দুজনকে তাদের যাত্রার স্টার্টিং পয়েন্টে নিয়ে যাওয়া হয়।
এছাড়াও প্যারাগ্লাইডারের জন্য উচ্চ প্রযুক্তিসামগ্রী সরবরাহ করে রসাটম। প্যারাগ্লাইডারের জন্য বিশেষ ফেয়ারিং প্রযুক্তি তৈরি করে সেন্ট পিটার্সবার্গ পলিটেকনিক ইউনিভার্সিটির অ্যাডভান্সড ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুল ‘ডিজিটাল ইঞ্জিনিয়ারিং’। ফেয়ারিং তৈরিতে কার্বন এবং গ্লাস ফাইবার ভিত্তিক ফেব্রিক ব্যবহার করা হয়। এর ফলে প্যালাগ্লাইডারের ফ্লাইট রেঞ্জ ৯০০ কিমি থেকে বেড়ে ১,২০০-১,৩০০কিমি পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়।
রেকর্ড সৃষ্টিকারী এই ফ্লাইটটি উত্তর মেরুর ২৬৭- ৮৩৫মিটার উচ্চতায় পরিচালিত হয় এবং মোট ৪৪০কিমি অতিক্রম করে। এতে সময় লাগে ১০ ঘণ্টা ১৩ মিনিট। প্যারাগ্লাইডারটির গড় গতি ছিল ঘণ্টায় ৪৭ কিমি।
উত্তর মেরুতে অবতরণের পর পাইলটরা স্যাটেলাইট ফোনের সাহায্যে তাদের সফল অভিযান সম্পর্কে নিয়ন্ত্রণ কক্ষকে অবহিত করে এবং সেখানে তারা সাময়িক ক্যাম্প স্থাপন করে। পুরো সময় ধরে অভিযাত্রীরা স্যাটেলাইটের সাহায্যে নিয়ন্ত্রণ কক্ষের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করেন। তাদের সাথে থাকা বয়াগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিয়মিত তাদের অবস্থান সম্পর্কে তথ্য পাঠাতে থাকে।
#tech #zayantech
ঢাকা: রাশিয়ার পাইলট ফিওদর কোনিউকভ এবং ইগোর পতাপকিন সম্প্রতি একটি দুই আসন বিশিষ্ট মোটর চালিত প্যারাগ্লাইডারে বিশ্বে প্রথমবারের মতো সফলভাবে উত্তর মেরু অভিযান সম্পন্ন করেছেন। ফ্রাঞ্জ জোসেফ ল্যান্ড থেকে উড্ডয়ন করে তারা উত্তর মেরুতে পৌঁছান।
রোববার (২৭ জুলাই) রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় পারমাণবিক শক্তি করপোরেশন রসাটমের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, রসাটমের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান এটমফ্লোটের আইসব্রেকার বিজয়ের পঞ্চাশ বছর-এ করে পাইলট দুজনকে তাদের যাত্রার স্টার্টিং পয়েন্টে নিয়ে যাওয়া হয়।
এছাড়াও প্যারাগ্লাইডারের জন্য উচ্চ প্রযুক্তিসামগ্রী সরবরাহ করে রসাটম। প্যারাগ্লাইডারের জন্য বিশেষ ফেয়ারিং প্রযুক্তি তৈরি করে সেন্ট পিটার্সবার্গ পলিটেকনিক ইউনিভার্সিটির অ্যাডভান্সড ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুল ‘ডিজিটাল ইঞ্জিনিয়ারিং’। ফেয়ারিং তৈরিতে কার্বন এবং গ্লাস ফাইবার ভিত্তিক ফেব্রিক ব্যবহার করা হয়। এর ফলে প্যালাগ্লাইডারের ফ্লাইট রেঞ্জ ৯০০ কিমি থেকে বেড়ে ১,২০০-১,৩০০কিমি পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়।
রেকর্ড সৃষ্টিকারী এই ফ্লাইটটি উত্তর মেরুর ২৬৭- ৮৩৫মিটার উচ্চতায় পরিচালিত হয় এবং মোট ৪৪০কিমি অতিক্রম করে। এতে সময় লাগে ১০ ঘণ্টা ১৩ মিনিট। প্যারাগ্লাইডারটির গড় গতি ছিল ঘণ্টায় ৪৭ কিমি।
উত্তর মেরুতে অবতরণের পর পাইলটরা স্যাটেলাইট ফোনের সাহায্যে তাদের সফল অভিযান সম্পর্কে নিয়ন্ত্রণ কক্ষকে অবহিত করে এবং সেখানে তারা সাময়িক ক্যাম্প স্থাপন করে। পুরো সময় ধরে অভিযাত্রীরা স্যাটেলাইটের সাহায্যে নিয়ন্ত্রণ কক্ষের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করেন। তাদের সাথে থাকা বয়াগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিয়মিত তাদের অবস্থান সম্পর্কে তথ্য পাঠাতে থাকে।
#tech #zayantech
প্যারাগ্লাইডারে রাশিয়ার দুই পাইলটের উত্তর মেরু অভিযান
ঢাকা: রাশিয়ার পাইলট ফিওদর কোনিউকভ এবং ইগোর পতাপকিন সম্প্রতি একটি দুই আসন বিশিষ্ট মোটর চালিত প্যারাগ্লাইডারে বিশ্বে প্রথমবারের মতো সফলভাবে উত্তর মেরু অভিযান সম্পন্ন করেছেন। ফ্রাঞ্জ জোসেফ ল্যান্ড থেকে উড্ডয়ন করে তারা উত্তর মেরুতে পৌঁছান।
রোববার (২৭ জুলাই) রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় পারমাণবিক শক্তি করপোরেশন রসাটমের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, রসাটমের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান এটমফ্লোটের আইসব্রেকার বিজয়ের পঞ্চাশ বছর-এ করে পাইলট দুজনকে তাদের যাত্রার স্টার্টিং পয়েন্টে নিয়ে যাওয়া হয়।
এছাড়াও প্যারাগ্লাইডারের জন্য উচ্চ প্রযুক্তিসামগ্রী সরবরাহ করে রসাটম। প্যারাগ্লাইডারের জন্য বিশেষ ফেয়ারিং প্রযুক্তি তৈরি করে সেন্ট পিটার্সবার্গ পলিটেকনিক ইউনিভার্সিটির অ্যাডভান্সড ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুল ‘ডিজিটাল ইঞ্জিনিয়ারিং’। ফেয়ারিং তৈরিতে কার্বন এবং গ্লাস ফাইবার ভিত্তিক ফেব্রিক ব্যবহার করা হয়। এর ফলে প্যালাগ্লাইডারের ফ্লাইট রেঞ্জ ৯০০ কিমি থেকে বেড়ে ১,২০০-১,৩০০কিমি পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়।
রেকর্ড সৃষ্টিকারী এই ফ্লাইটটি উত্তর মেরুর ২৬৭- ৮৩৫মিটার উচ্চতায় পরিচালিত হয় এবং মোট ৪৪০কিমি অতিক্রম করে। এতে সময় লাগে ১০ ঘণ্টা ১৩ মিনিট। প্যারাগ্লাইডারটির গড় গতি ছিল ঘণ্টায় ৪৭ কিমি।
উত্তর মেরুতে অবতরণের পর পাইলটরা স্যাটেলাইট ফোনের সাহায্যে তাদের সফল অভিযান সম্পর্কে নিয়ন্ত্রণ কক্ষকে অবহিত করে এবং সেখানে তারা সাময়িক ক্যাম্প স্থাপন করে। পুরো সময় ধরে অভিযাত্রীরা স্যাটেলাইটের সাহায্যে নিয়ন্ত্রণ কক্ষের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করেন। তাদের সাথে থাকা বয়াগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিয়মিত তাদের অবস্থান সম্পর্কে তথ্য পাঠাতে থাকে।
#tech #zayantech
0 Комментарии
0 Поделились
516 Просмотры
0 предпросмотр