একটা বাজপাখি সাউথ-আফ্রিকা থেকে ফিনল্যান্ডে উড়ে যাওয়ার সময় তার শরীরে কিছু ইকুইপমেন্ট বসানো হয়, আর এই ছবিতে দেখা যাচ্ছে স্যাটেলাইট থেকে তার যাত্রাপথ।
পাখিটি ৪২ দিনে এই ১০,০০০কিলোমিটার পথ উড়ে পারি দিয়েছে, গড়ে প্রতিদিন ২৩০ কিমি উড়েছে প্রায় সমান্তরালভাবে।
স্যাটেলাইটে তার রুটে ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, বড় জলাশয় বা সমুদ্র সামনে আসলে সে সেখান থেকে পথ পরিবর্তন করেছে যেন বিশ্রাম নিতে চাইলে স্থলভুমি পায়।
আবার, মিশর-সুদানের মরুভূমিকেও পাশ কাটিয়ে গিয়েছে যেন তৃষ্ণা পেলে পানির অভাবে না পরতে হয়।
কঠিন কঠিন এসব ম্যাপিং, রাউটিং, আল্টিটিঊড নলেজ সায়েন্টিস্টরা যুগের পর যুগ ধরে যেখানে ডেভেলপ করে, পাইলটদের এসব শিখতে যেখানে বছরের পর বছর লেগে যায়,
এই ছোট্ট পাখিকে তাহলে কে শেখালো এতকিছু?
আরও মজার কথা হল, হাই আল্টিটিঊডে উড়ার সময় এদের ১% এনার্জিও খরচ হয়না, শুধু ভেসে ভেসে, অনেক সময় ঘুমিয়ে ঘুমিয়েও এরা শত শত মাইল পাড়ি দিতে পারে। এই নিখুঁত টেকনোলজি কিভাবেই বা এদের শরীরে এলো?
সুবহানাল্লাহ, মহান রবের কুদরত অপরিসীম।
একটা বাজপাখি সাউথ-আফ্রিকা থেকে ফিনল্যান্ডে উড়ে যাওয়ার সময় তার শরীরে কিছু ইকুইপমেন্ট বসানো হয়, আর এই ছবিতে দেখা যাচ্ছে স্যাটেলাইট থেকে তার যাত্রাপথ। পাখিটি ৪২ দিনে এই ১০,০০০কিলোমিটার পথ উড়ে পারি দিয়েছে, গড়ে প্রতিদিন ২৩০ কিমি উড়েছে প্রায় সমান্তরালভাবে। স্যাটেলাইটে তার রুটে ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, বড় জলাশয় বা সমুদ্র সামনে আসলে সে সেখান থেকে পথ পরিবর্তন করেছে যেন বিশ্রাম নিতে চাইলে স্থলভুমি পায়। আবার, মিশর-সুদানের মরুভূমিকেও পাশ কাটিয়ে গিয়েছে যেন তৃষ্ণা পেলে পানির অভাবে না পরতে হয়। কঠিন কঠিন এসব ম্যাপিং, রাউটিং, আল্টিটিঊড নলেজ সায়েন্টিস্টরা যুগের পর যুগ ধরে যেখানে ডেভেলপ করে, পাইলটদের এসব শিখতে যেখানে বছরের পর বছর লেগে যায়, এই ছোট্ট পাখিকে তাহলে কে শেখালো এতকিছু? আরও মজার কথা হল, হাই আল্টিটিঊডে উড়ার সময় এদের ১% এনার্জিও খরচ হয়না, শুধু ভেসে ভেসে, অনেক সময় ঘুমিয়ে ঘুমিয়েও এরা শত শত মাইল পাড়ি দিতে পারে। এই নিখুঁত টেকনোলজি কিভাবেই বা এদের শরীরে এলো? সুবহানাল্লাহ, মহান রবের কুদরত অপরিসীম।
0 Commenti 0 condivisioni 193 Views 0 Anteprima