ইসরায়েলের ‘সবচেয়ে বড়’ শত্রু কে এই হাসান নাসরাল্লাহ?
লেবাননের শিয়া মুসলিম সংগঠন হিজবুল্লাহর প্রধান হাসান নাসরাল্লাহ ছিলেন মধ্যপ্রাচ্যে অন্যতম পরিচিত এক মুখ এবং সবচেয়ে প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব।

লেবাননের রাজধানী বৈরুতের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহরতলীতে হামলায় হিজবুল্লাহ প্রধান হাসান নাসরাল্লাহ নিহত হয়েছেন বলে ইসরায়েল দাবি করার পর এ খবর এরই মধ্যে নিশ্চিত করেছে গোষ্ঠীটি।

তার মৃত্যুর খবর হিজবুল্লাহ নিশ্চিত করার পরই ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী ইসরায়েল ডিফেন্স ফোর্সেস (আইডিএফ)-এর মুখপাত্র ড্যানিয়েল হাগারি টিভিতে এক ভাষণ দিয়েছেন। সেখানে নাসরাল্লাহকে ইসরায়েলের এ যাবৎকালের ‘সবচেয়ে বড় শত্রুদের একজন’ বলেই অভিহিত করেছেন তিনি।

ফলে নাসরাল্লাহকে হত্যা করতে সফল হওয়াটা ইসরায়েলে ‘বিরাট এক জয়’ হিসাবেই দেখা হবে বলে মনে করেন বিবিসি’র সাংবাদিক জেরেমি ব্রাউন।
তার কথায়, ৩০ বছরেরও বেশি সময় ধরে নাসরাল্লাহই ছিলেন হিজবুল্লাহর প্রাণস্পন্দন। মিত্র ইরানের সহযোগিতায় তিনি হিজবুল্লাহকে একটি শক্তিশালী লড়াকু দল হিসাবে গড়ে তুলেছিলেন। যার পরিণতিতে ২০০০ সালে দক্ষিণ লেবানন থেকে দুইদশক-ব্যাপী দখলদারিত্বের অবসান ঘটাতে বাধ্য হয়েছিল ইসরায়েল।

২০০৬ সালের লড়াইয়ে ইসরায়েলকে থমকে দিতে হিজবুল্লাহর নেতৃত্ব দিয়েছিলেন এই নাসরাল্লাহ। সম্প্রতি কয়েক বছরেও নাসরাল্লাহই ছিলেন ইসরায়েলের সবচেয়ে বড় একক শত্রু।

নাসরাল্লাহর কাছাকাছি আসতে পেরেছিলেন কেবল ইয়াহিয়া সিনাওয়ার; যিনি ছিলেন গতবছর অক্টোবরে ইসরায়েলে ঢুকে ফিলিস্তিনের মুক্তিকামী গোষ্ঠী হামাস যোদ্ধাদের নজিরবিহীন হামলার হোতা।
ইসরায়েলের ‘সবচেয়ে বড়’ শত্রু কে এই হাসান নাসরাল্লাহ? লেবাননের শিয়া মুসলিম সংগঠন হিজবুল্লাহর প্রধান হাসান নাসরাল্লাহ ছিলেন মধ্যপ্রাচ্যে অন্যতম পরিচিত এক মুখ এবং সবচেয়ে প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব। লেবাননের রাজধানী বৈরুতের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহরতলীতে হামলায় হিজবুল্লাহ প্রধান হাসান নাসরাল্লাহ নিহত হয়েছেন বলে ইসরায়েল দাবি করার পর এ খবর এরই মধ্যে নিশ্চিত করেছে গোষ্ঠীটি। তার মৃত্যুর খবর হিজবুল্লাহ নিশ্চিত করার পরই ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী ইসরায়েল ডিফেন্স ফোর্সেস (আইডিএফ)-এর মুখপাত্র ড্যানিয়েল হাগারি টিভিতে এক ভাষণ দিয়েছেন। সেখানে নাসরাল্লাহকে ইসরায়েলের এ যাবৎকালের ‘সবচেয়ে বড় শত্রুদের একজন’ বলেই অভিহিত করেছেন তিনি। ফলে নাসরাল্লাহকে হত্যা করতে সফল হওয়াটা ইসরায়েলে ‘বিরাট এক জয়’ হিসাবেই দেখা হবে বলে মনে করেন বিবিসি’র সাংবাদিক জেরেমি ব্রাউন। তার কথায়, ৩০ বছরেরও বেশি সময় ধরে নাসরাল্লাহই ছিলেন হিজবুল্লাহর প্রাণস্পন্দন। মিত্র ইরানের সহযোগিতায় তিনি হিজবুল্লাহকে একটি শক্তিশালী লড়াকু দল হিসাবে গড়ে তুলেছিলেন। যার পরিণতিতে ২০০০ সালে দক্ষিণ লেবানন থেকে দুইদশক-ব্যাপী দখলদারিত্বের অবসান ঘটাতে বাধ্য হয়েছিল ইসরায়েল। ২০০৬ সালের লড়াইয়ে ইসরায়েলকে থমকে দিতে হিজবুল্লাহর নেতৃত্ব দিয়েছিলেন এই নাসরাল্লাহ। সম্প্রতি কয়েক বছরেও নাসরাল্লাহই ছিলেন ইসরায়েলের সবচেয়ে বড় একক শত্রু। নাসরাল্লাহর কাছাকাছি আসতে পেরেছিলেন কেবল ইয়াহিয়া সিনাওয়ার; যিনি ছিলেন গতবছর অক্টোবরে ইসরায়েলে ঢুকে ফিলিস্তিনের মুক্তিকামী গোষ্ঠী হামাস যোদ্ধাদের নজিরবিহীন হামলার হোতা।
0 Comments 0 Shares 20 Views 0 Reviews